ইস্ট নদী
ইস্ট নদী East River | |
জোয়ার-ভাটা প্রণালী | |
ইস্ট নদী এবং ম্যানহাটন বরোতে অবস্থিত জাতিসংঘের সদর দপ্তর, রুজভেল্ট আইল্যান্ড থেকে তোলা আলোকচিত্র
(ডিসেম্বর ২০০৬) | |
দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
---|---|
রাজ্য | নিউ ইয়র্ক |
পৌরসভা | নিউ ইয়র্ক শহর |
উপনদী | |
- বাঁদিকে | নিউটাউন ক্রিক, ফ্লাশিং নদী |
- ডানদিকে | ওয়েস্টচেস্টার ক্রিক, ব্রংক্স নদী, ব্রংক্স কিল, হার্লেম নদী |
উৎস | লং আইল্যান্ড সাউন্ড |
মোহনা | আপার নিউ ইয়র্ক বে |
দৈর্ঘ্য | ১৬ মাইল (২৬ কিলোমিটার) |
কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে তোলা নিউ ইয়র্ক শহরের আলোকচিত্রে ইস্ট নদী (লাল রঙে চিহ্নিত)
| |
উইকিপিডিয়া কমন্স: East River | |
ইস্ট নদী (ইংরেজি: East River) নিউ ইয়র্ক শহরে অবস্থিত লবণাক্ত পানির একটি জোয়ার-ভাটা প্রণালী। নামে নদী হলেও এটি প্রকৃতপক্ষে কোনও নদী নয়। এটি দক্ষিণের আপার নিউ ইয়র্ক বে উপসাগরটিকে উত্তরের লং আইল্যান্ড সাউন্ডের সাথে সংযুক্তকারী একটি প্রণালী। ইস্ট নদী লং আইল্যান্ড দ্বীপে অবস্থিত কুইন্স বরোকে উত্তর আমেরিকার মূল ভূখণ্ডে অবস্থিত দ্য ব্রংক্স বরোকে পৃথক করেছে। এছাড়া এটি ম্যানহাটন বরোকেও কুইন্স ও ব্রুকলিন বরো দুইটি থেকে পৃথক করেছে। [১] লং আইল্যান্ড সাউন্ডের সাথে যুক্ত বলে এটি একসময় সাউন্ড নদী নামে পরিচিত ছিল। [২] এই জোয়ার-ভাটা প্রণালীটির স্রোতধারা প্রায়শই দিক পরিবর্তন করে। এছাড়া স্রোতের গতিবেগও প্রণালীর গভীরতা ও সরুত্বের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। এর দৈর্ঘ্য ১৬ মাইল (২৬ কিমি) এবং দৈর্ঘ্যের সমগ্র অংশ জুড়েই এটি নাব্য। ঐতিহাসিকভাবে এটি নিউ ইয়র্ক শহরের নৌপরিবহন কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু ছিল, যদিও বর্তমানে এর সেই মর্যাদা নেই।[১][৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ Hodges, Godfrey. "East RIver" in Jackson, pp.393-93
- ↑ Montrésor, John (1766). A plan of the city of New-York & its environs. London.
- ↑ টেমপ্লেট:Cite fednyc pp.419-20